আচার কথন

 কম-বেশি আচার তৈরি হয়না এমন বাড়ি নেই বললে খুব একটা ভুল হওয়ার কথা না।বছর জুড়েই নানারকমের মৌসুমী ফল দিয়ে তৈরি হয় মুখরোচক আচার। একইভাবে আচার একেবারেই পছন্দ নয় বা খান না এমন মানুষও পাওয়া দুষ্কর। তবে আচারের স্বাদ নিয়ে কোনো প্রশ্ন না থাকলেও,অনেকসময়ই অনেকে দ্বিধায় ভোগেন এটি কি আসলে স্বাস্থ্যকর? কেনা আচার হলে তো প্রথমেই মনে আসে এটি আসলে কতটুকু হাইজিনিক?

বৃষ্টির দিনে খিচুড়ির সাথে একটু টক-ঝাল আচার হোক, কিংবা পোলাওয়ের সাথে মিষ্টি আচার কোনোটারই স্বাদ নিয়ে দ্বিতীয় কোনো তুলনা হয়না। টক-ঝাল-মিষ্টি আচার থাকলে বাকি তরকারির স্বাদ নিয়ে খুব একটা না ভাবলেও চলে।অনেকে আবার তরকারি রান্নাতেও আচার ব্যবহার করেন,যা এক অনন্য স্বাদ আনে খাবারে। 

তবে আচার কি শুধুই স্বাদের জন্য? নাকি স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো? এই নিয়ে সাধারণের মাঝে নানান প্রশ্ন রয়েছে,আর তা যদি হয় বাইরের কেনা আচার তবে তো প্রশ্ন আরও গুরুতর..

বিশেষজ্ঞদের মতে আচার আপনার স্বাস্থ্যকে উন্নত করে,যাতে রয়েছে ভিটামিন এ এবং  প্রো ব্যাকটেরিয়ার,এবং যার অতিরিক্ত তেল বা চিনি আমাদের জন্য সুস্বাদু হলেও মৃতজীবীদের জন্য বিপদের কারণ,যার থেকেই বিরাট বিপদে পড়লে ইংরেজিতে বলে “Getting into pickle”

বর্তমানে ব্যস্ত সময়ে অনেকেই আচার বানানো ঝক্কি মনে করেন,তাই বলে কি আচার খাওয়া বন্ধ করে দিবেন?সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করেই আচারওয়ালা  আপনাদের জন্য তৈরি করছে সুস্বাদু আচার। ব্যস্ত জীবনকে খানিকটা সুস্বাদু ও মুখরোচক করতেই আচারওয়ালা নানাস্বাদে নানানামে বিভিন্ন রকম আচার তৈরি করে। শুধু ডাল ভা তেও যেনো অমৃতের স্বাদ আসে..